Name:Md Raihan
শুক্রবার, ১২ আগস্ট, ২০১৬
শুক্রবার, ২২ জুলাই, ২০১৬
your beast singer song download korun www.mp3mysong.in
পাখি বলে,
ধরোনা আমায়.
গাছ বলে,
কেটোনা আমায়.
ফূল বলে,
ছিরনা আমায়.
মন বলে,
ভেঙ্গোনা আমায়.
আর আমি বলি,
ভূলে যেওনা
আমায়..
my google account dekte click korun www.mdraihanudddincox@gmail.com
অনেক মেয়ে 'মুলা' দিয়ে করে, আবার অনেক মেয়ে 'গাজর' দিয়ে ও করে, আবার অনেক মেয়ে 'শষা' দিয়ে ও করে। আবার সব কিছু একসাথে দিয়ে ও করে। কি করে জানো ?? আরে সালাদ তৈরী করে।
সূর্যোদয়ে তুমি সূর্যস্তেও তুমিও আমার বাংলাদেশ প্রিয় জন্মভূমিও আমার বাংলাদেশ প্রিয় জন্মভূমি!!আজ ১৬ ই ডিসেম্বর।মহান বিজয় দিবস।সবাইকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা..........১৯৭১ সালে যাদের মহান আত্নত্যাগেরবিনিময়ে আমরা পেয়েছি একটি স্বাধীনসার্বভৌম রাষ্ট্র, তাদের রুহের মাগফিরাতকামনা করছি।শ্রদ্ধার সাথে স্বরন করছি জাতিরশ্রেষ্ট সন্তানদের।
tv bengali notok song download korte click korun www.tvserialsong.in
জীবনের স্বপ্ন নিয়ে বেধেছি একটি ঘর, তোমাকে পাবো বলে সাজিয়েছি প্রেমের বাসর, আবেগ ভরা মনে অফুরন্ত ভালোবাসা, সারা দেয় কোনে কোনে শিহরন জাগে মনে, তোমাকে পাওয়ার আশায়
arijit singn love song download korte click korun www.songhd.in
ভালবাসা মানে আবেগের পাগলামি,, ভালোবাসা মানে কিছুটা দুষ্টামি । ভালোবাসা মানে শুধু কল্পনাতে ডুবে থাকা,, ভালোবাসা মানে অন্যের মাঝে নিজের ছায়া দেখা
হাড়সর্বস্ব ভালবাসা (রম্য কবিতা)
আমার শরীরে ছিল মোট দুশো ছ’ খানা হাড়,
পাঁজরের এক হাড়ে লেখা ছিল নামটি তোমার।
আমার অর্ধাঙ্গী হবে ভেবেই বিধাতা অতি যত্ন সহকারে,
একখানা হাড় জুড়ে দিলেন তোমার শরীরের অভ্যন্তরে।
এক হাড় কেড়ে নিয়ে বিধাতা আমাকে দমাতে পারেনি এতোটুকু,
আমার ভালবাসার তীব্রতা তোমাকেও ছাড়িয়ে গেছে বুঝি এইটুকু।
সামান্য একটা হাড় খুইয়ে দমে কী কখনো প্রেমিকের মন,
আর তার ভালবাসা(?)
প্রকারান্তে অঢেল আছে যার, শুধু একজনের দখলে থাকবে তা-
কী করে করো আশা?
মন আর হাড়ের পার্থক্যের হিসেব না কষেই বিধাতা যেদিন
সৃষ্টি করেছিলেন মানুষ,
আদমের হাড়ে গড়া সেই হাওয়ার কথায় নিষিদ্ধ ফল সেবনে
সেদিন হারিয়েছিল হুশ।
কারো পাঁজরের হাড়, কখনোই নিশ্চিত করেনা সংসারের সুখ-
হোক তার ঘরনী সে,
ভালবাসা কারো হাড়ে নয়, থাকে মনে-
যে থাকার চিরকালই থেকে যায় ভালবেসে।
আমার প্রতিটি রক্তকণায় মিশে আছে অজস্র ভালবাসা,
অস্থি-মজ্জাহীন সামান্য একটা হাড়ে নাহয় গড়েছে তোমায়-
কি করে অস্বীকার করি(?) প্রতিনিয়ত জীবকোষ হয়ে বেড়ে ওঠা-
আমার সেই ভালবাসা,
শরীরের প্রতিটি শিরায় শিরায় রক্তের স্রোত হয়ে দাপিয়ে বেড়ায়।
(ফকির ইলিয়াসের "পাঁজরপত্রেই লিখা হয়ে যায় সেইসব নাম" কবিতার সূত্র ধরে)
কেউ কথা রাখেনি, তেইশ বছর কাটলো কেউ কথা রাখেনি
ছেলেবেলায় বিটিভিতে ববিতা নাচাগানা থামিয়ে হটাত মধুর চাহনি দিয়ে বলেছিলো
“ পারদেশি বাবু , তুমি আমার দিল কেড়েছ “
তারপর কত মেগান ফক্স , কিরা নাইটলি এসে চলে গেল, কিন্তু সেই মধুর চাহনি আর ফিরে এলো না
চোদ্দ বছর প্রতীক্ষায় আছি ।
পাশের বাড়ির দুষ্টু সাদি ভাই বলেছিল, বড় হও মিয়া
তোমাকে আমি ছায়াবানী ছিনেমা হলে নিয়ে যাবো
সেখানে ডিসি টিকেট কেটে রঙিন সুজন সখী দেখাবো
সাদি ভাই, আমি আর কত বড় হবো ? নার্সারির ফুলপ্যান্ট হাফপ্যান্টে পরিণত হয়েছে
সেই হাফপ্যান্ট আন্ডারওয়ারে পরিণত হবার পর কি তুমি আমায় ছায়াবানী ছিনেমা হলে নিয়ে যাবে ?
একজোড়া লাইট জ্বলা জুতোও কিনতে পারিনি কখনো
টিফিনবাটিতে স্যান্ডউইচ দেখিয়ে দেখিয়ে খেয়েছে পস এলাকার ছেলেরা
ভিখেরীর মতন হেঁটে হেঁটে স্কুলে যাবার পথে দেখেছি গুতুমগাতুম সন্তানরা চারচাক্কা করে স্কুলে আসে
এসির হাওয়া খাওয়া নাদুসনুদুস ছেলেদের সাথে আসে তাদের ঝাকমারি মা খালা
আমার দিকে তারা ফিরেও চায়নি !
বাবা আমার চুল আউলিয়ে বলেছিলেন, দেখিস, একদিন আমাদের হবে...
বাবা এখন অন্ধ না হলেও একদম নিশ্চুপ , আমাদের দেখা হয়নি কিছুই
সেই লাইট জ্বলা জুতো , টিফিনবাটিতে স্যান্ডউইচ , চারচাক্কা
আমায় কেউ ফিরিয়ে দেবে না !
কানের ফুটায় মোবাইলের ‘ আলট্রা হাই ফ্রিকোয়েন্সি ‘ ছুড়ে জাইরুন বলেছিল,
যেদিন আমায় সাহস করে “ তোমায় ভালোবাসি “ কথাটা বলতে পারবে
সেদিন আমার বুকেও এরকম আলট্রা হাই ফ্রিকোয়েন্সি স্ফুলিঙ্গ উঠবে
ভালবাসার জন্য আমি বাপ মায়ের কাছে মিথ্যে বলে হাতিয়ে নিয়েছি টেকা
বদরাগী মেডামের ক্লাসে চিৎকার করে বলেছি “ আলাভইউ “
শহরের অলিতে গলিতে , সড়কের মোড়ে মোড়ে স্লোগান তুলেছি ভালোবাসার
তবু কথা রাখেনি জাইরুন, এখন তার বুকে শুধুই মাংসের গন্ধ
এখনো সে যে কোন নারী !
কেউ কথা রাখেনি, তেইশ বছর কাটলো, কেউ কথা রাখেনা !
দুনিয়া একটা পিসকিরি
------------------------------------------------------------------------
গভীর নীল নামদারী সুনীল হারিয়ে গেছে
উনাকে নয়ে বিভিন্ন জন জ্ঞানী গুণী বিভিন্নভাবে স্মৃতিচারণ করছে , কার সাথে কবে কোথায় সুনীলের দেখা হয়েছিল , সুনীল কাকে কখন পুতির মালা , টকটকে জাম্বুরা , আসল ঘি উপহার দিয়েছিল তা নিয়ে চলছে বিস্তর আলোচনা ... যেন একটা অলিখিত প্রতিযোগিতা - " মাম্মা , সুনীলের লগে আমার সবারচেয়ে বেশী ভাব আছিল , কসম খোদার "
আমি গুণী মানুষ না ... আমি আদাবরের এক গলির মানুষ , সাধারণ মানুষ ... সুনীলের সাথে আমার পরিচয় বইয়ের পাতাতে সেমিকোলন ; পিডিএফএ ফুলস্টপ ।
সুনীলকে দেবার মতো আমার কি বা আছে ... তাই কবিকে উৎসর্গ করলাম তারই লেখা আমার পড়া এক অনন্যসাধারণ এক কবিতা " কেউ কথা রাখেনি " এর প্যারডি ভার্সন - " কেউ কথা রাখেনা ! দুনিয়া একটা পিসকিরি "
সুনীল শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা গভীর নীলে মিশিয়ে দিলাম
(বিঃদঃ ইহা একটি ১৪ ফেব্রুয়ারির চেতনায় উদ্ভূত প্যারডি কবিতা :p ;) )
১৪ ফেব্রুয়ারির কত দেরি সুন্দরী?
এখনো তোমার হৃদয় ভরা মেঘে?
প্রেম ভালবাসা এখনো ওঠেনি জেগে?
তুমি স্বপনে, তুমি জাগরনে....
সারাটা দিবস তোমায় ভেবে যে মরি!
১৪ ফেব্রুয়ারির কত দেরি সুন্দরী?
জীবনের কত বসন্ত শেষে...
কোন প্রান্তরের কালো দিগন্তে আমরা পড়েছি এসে।
এ কী বেদনা....জীন্দেগানীর বা'ব
তোলে মর্সিয়া ব্যাথিত দিলের তুফান শ্রান্ত খা'ব
অস্ফুট হয়ে ক্রমে উড়ে যায় জীবনের লাল ঘুড়ি।
তুমি স্বপনে, তুমি জাগরনে
সারাটা দিবস তোমায় ভেবে যে মরি।
১৪ ফেব্রুয়ারির কত দেরি সুন্দরী?
রমনায় গিয়ে বালকেরা দিন গোনে
বুঝি দখিনা হাওয়ায় তোমার জুতার ধ্বনি শোনে
বুঝি কুয়াশায়,জোছনা মায়ায় ওড়না খানি দেখে...
আহা,পেরেশান বালকের দল
বটমূল কিনারে জাগে তকদিরে
নিরাশার ছবি এঁকে।
ঘাসে সবুজের রমনাতে ঘুরে
চলছি কোথায়? কোন সীমাহীন দূরে?
তুমি স্বপনে,তুমি জাগরনে
একাকী রাতে তোমায় ভেবে যে মরি...
১৪ ফেব্রুয়ারির কত দেরি সুন্দরী?
শুধু ছলনায়,শুধু প্রেমের ঘোরেতে ফেলে
পথ সীমাহীন ভ্রান্তি নিয়েছ তুলে।
তোমাদের ছলায়-কলায়, পথের কিনারে বালকের দল বসি
দেখছে সভয়ে, ধোকা দিয়েছে, তাদের প্রেয়সী!
তোমাদের খেলার ধূলায় লুটায়ে পড়ি...
কেটেছে তাদের দুর্ভাগ্যের বিস্বাদ শর্বরী।
প্রেমিকের দল মাঝে তোমারা উঠিয়েছ আহাজারি
ঘরে ঘরে ওঠে ক্রন্দন ধ্বনি, আওয়াজ শুনছি তারি...!
ও কি বাতাসের হাহাকার - ও কি রোনাজারি প্রেমিকের
ও কি বাস ট্রাকের গর্জন ও কি বেদনা দেবদাসের।।
ও কি প্রেমাতুর পঁাজরায় বাজে মৃত্যুর জয়ভেরি।।
সুন্দরী!!
জাগো রমনার কৈফিয়তের তীব্র ভ্রূকুটি হেরি,
জাগো অগনন প্রেমাতুর মুখের নীরব ভ্রূকুটি হেরি।
চেয়ে দেখ ১৪ ফেব্রুয়ারির কত দেরি,কত দেরি!
((বিঃদ্রঃ সকল বালিকা নিজেদের সুন্দরী ভাবিয়া কবিতার বিরোধীতা করলেই আমি কাইন্দা বাচি... :p ))
আমাদের যুগে আমরা যখন লেখাপড়া করেছি মেলা
তোমরা এ যুগে সেই বয়সেই ফেসবুক চালাও মেলা
আমরা যখন কলের জাহাজ চালাইছি গগন জুড়ি
তোমরা এখন ফেসবুক চ্যাটে উড়াও প্রেমের ঘুড়ি
ফেসবুক,টুইটার,ব্লগ সব তোমাদের জানা
আমরা শুনেছি সেখানে রয়েছে জুকার ,গেটস,জবস, ক্যাটরিনা
ইন্টারনেটের অজানা কাহিনী তোমরা শোনাও সবে
ফেসবুক টুইটার জানা পরিচয় কেমন করিয়া হবে।
তোমাদের ঘরে আলোর অভাব কভূ নাহি হবে আর
ই-প্রথম আলোক বাঁধি আনি দূর করিবে অন্ধকার।
স্ট্যাটাস-সম্বল এই বাপের অঙ্গ পুষ্ট করে
আনিবে মোটা স্বাস্থ্য,দুর্বল দেহ-মন ঘরে ঘরে।
তোমাদের কিবোর্ডে, কল-কলতানে উছসি উঠিবে ফেসবুক নদী
সরস করিয়া ভুড়ি ও পশ্চাদে বহিবে সে নিরবধি
তোমরা আনিবে চ্যাট ও স্ট্যাটাসে লুল-ডাকা রাঙা ভোর
দিন করিবে ঘুমময়, নাকে নাকে বাঁধি প্রীতিডোর।
(মূল কবিতা সূফীয়া কামালের "আজকের শিশু"। আমি আবার ক্ষমাপ্রার্থী)
আমাদের ছোট গায়ে বড় বড় ঘর
থাকি সেথা হয়ে সবে একে অন্যের পর
পাড়ার সকল ছেলে রাজনীতির ছলে
হাতে পিস্তল লই ক্ষমতার বলে।
আমাদের ছোট গ্রাম শহর সমান
ধুলোবালু বাতাসে ওষ্টাগত প্রাণ
মাটগুলো নেই আর দালান পর দিঘির
চাঁদের কিরন আজ হয়েছে তিমির।
আমাদের ছোট নদী শেষ হয়েছে কবে
বইয়ের পাতায় শুধু সেই স্মৃতি রবে
খাল-বিল,নদ-নদী এখন আর নাই
গরু মহিষ দেখিতে চিড়িয়ায় যাই।
চোর ডাকাত মাস্তান পুলিশ যেন
এমপি মন্ত্রী সব আত্বীয় হেন
সকালে পত্রিকাওয়ালার হাকডাক ছুটে
নব নব আশংকায় ঘুমটা টুটে।
(কবি বন্দে আলী মিয়ার "আমাদের গ্রাম" কবিতার প্যারডি। কবি বেচে থাকলে আজ হয়তো এভাবেই লিখতেন।)
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)